মোবাইল সার্ভিসিং ট্রেনিং কোর্স [পর্ব-০২]



আজ আবার আপনাদের সামনে হাজির হলাম,আমার ২য় টিউন নিয়ে।
আজ আপনাদের সামনে একটি ডিভাইস নিয়ে আলোচনা করব।আমাদের কাজ করতে অত্যন্তপ্রয়োজন যে বুমাটি 😉  সেটি হচ্ছে এভোমিটার। এভোমিটার দুই ধরনে হয়ে থাকে।এনালগ ও ডিজিটাল। আমি এনালগ নিয়েই আলোচনা করব।কারণ ৯৮% এটা ব্যবহার হয় চলুন এক নজর দেখে নেই এভোমিটার।

Avometer:-

কাজের দিক দেয়ে এভোমিটার কে চার ভাগে ভাগ করা যায়।
  • AC Voltage
  • DC Voltage
  • DC mili Ampear
  • Ohm
  • AC Voltage:-Ac voltage মাপার সময় এভোমিটার সিলেক্টর AcV 250 এ রেখে মাপতে হবে,তখন Avometer এর চতুর্থ স্কেল দেখতে হবে।
  • Dc Voltage:- Dc Voltage মাপার সময় Avomiter selector Dc V 10 রেখে মাপতে হবে,তখন মিতারের ২য় স্কেল দেখতে হবে।
  • Dc Mili Ampiear :- ব্যাটারীর এম্পিয়ার মাপার সময় dcma25 আথবা 0.25 এ রেখে মাপতে হবে।ব্যাটারী ভাল থাকলে মিটারের রিডিং দ্রুত দেখাবে।
  • Ohm:-Avometer Selector x1 থেকে x10k রেখে মাপতে হবে,তখন মিটারের প্রথম স্কেল দেখতে হবে।
Charger:-Avometer Selector Dc V10 রেখে মাপতে হবে,চার্জার যদি ভাল হয় তাহলে ৬-১০ ভোল্টিজ দেখাবে,নষ্ট হলে দেখাবে না।6 Voltage এর নিচে দেখালে চার্জ হবে না,আবার যদি 10v এর উপরে দেখাই তাহলে জানবে চার্জার ভাল না
Adoptor বা কুইক চার্জারঃ-এর কাজ হচ্ছে ব্যাটারী কে তাড়াতাড়ি চার্জ দেয়া।সর্বোচ্চ দুই মিনিটে চার্জ হবে।

মন্তব্যসমূহ